ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

সুগার বা ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

পুরো বিশ্বে এখন ডায়াবেটিস সবচেয়ে কমন একটি রোগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৪ সালের জরিপ অনুযায়ী ৮ দশমিক ৫ শতাংশ লোক ডায়াবেটিস আক্রান্ত। যাদের বয়স ১৮ বা তার থেকে বেশি এবং ২০১৯ সালের বিশ্বজুড়ে ১৫ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর সরাসরি কারণ হচ্ছে ডায়াবেটিস। আজকে আমরা এই পোষ্টটির মাধ্যমে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় সম্পর্কে জানার চেষ্ঠা করবো।

ডায়াবেটিস কিঃ ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা তখনই ঘটে যখন অগ্নাশয় আর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা যখন শরীর এটি তৈরি করা ইনসুলিনের সঠিক ব্যবহার করতে পারো না। ইনসুলিন হল অগ্নাশয় দ্বারা তৈরি একটি হরমোন যা আমরা যে খাবার খাই তা থেকে গ্লুকোজ কে রক্তপ্রবাহ থেকে শরীরের কোষ গুলোকে শক্তি উৎপাদন করতে দেয়ার জন্য একটি চাবির মতো কাজ করে। সমস্ত কার্বোহাইড্রেট খাবার রক্তে গ্লুকোজ ভেঙে যায় ইনসুলিন গ্লুকোজ কোষে প্রবেশ করতে সাহায্য করেন। ইনসুলিন তৈরি করতে না পারায় রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়ায়। এই দীর্ঘস্থায়ী রোগ যা বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মানুষকে প্রভাবিত করে। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস এর জন্য অন্ধত্ব কিডনি ব্যর্থতা এবং হূদরোগ এবং অন্যান্য গুরুতর রোগের সৃষ্টি হতে পারে।

ডায়াবেটিসের প্রকারভেদঃ

ডায়াবেটিস দুই প্রকার যথা:

  • টাইপ ১
  • টাইপ ২

টাইপ ১:

যেকোনো বয়সে বিকশিত হতে পারে। তবে শিশু এবং কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে প্রায়ই হয়। আতৈরি করে না যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতেআপনার প্রতিদিন ইনসুলিন ইনজেকশন প্রয়োজন হয়।

টাইপ ২:

প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে টাইপ টু ডায়াবেটিস বেশি দেখা যায় এবং সমস্ত ডায়াবেটিস ক্ষেত্রে প্রায় 90% এর দায়ী। আপনার যখন টাইপ টু ডায়াবেটিস থাকে তখন আপনার শরীরে ইনসুলিন উৎপন্ন করে তার ভালোপনার যখন টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস থাকে তখন আপনার শরীর খুব কম বা কোন ইনসুলিনই করে ব্যবহার করেনা। এজন্য টাইপ-টু আক্রান্তদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে মুখের ওষুধ প্রয়োজন হয় ইনসুলিন এর প্রয়োজন হয়।

ডায়াবেটিস রোগী হোক কিংবা সাধারণ মানুষ প্রায়শই সবার মনে একটা কমন প্রশ্ন হল:

  • ডায়াবেটিস কেন হয়
  • ডায়াবেটিস পরিমাপ করার নিয়ম
  • ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল
  • সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস
  • ডায়াবেটিস মাপার মেশিনের দাম কত কোথায় পাওয়া যায়
  • সুগার হলে কি খাওয়া উচিত
  • ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসা
  • ডায়াবেটিস রোগীর ব্যায়াম

ডায়াবেটিস কেন হয়ঃ

যখন আপনার অগ্নাশয় আর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না বা যখন শরীর এটি তৈরি করা ইনসুলিন এর সঠিক ব্যবহার করতে পারে না তখনই আপনার ডায়াবেটিস হয়। ইনসুলিন হল অগ্নাশয় দ্বারা তৈরি একটি হরমোন। যখন শরীরে ইনসুলিনের অভাব দেখা দেয় তখনই মানুষের ডায়াবেটিস হয়। ডায়াবেটিস হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে তবে প্রধান তিনটি কারণ ধরা তুলে ধরা হলোঃ

  1. ইনসুলিন উৎপাদন উৎপাদনে অভাব
  2. মূত্র নিরোধক
  3. জিন এবং পারিবারিক

ইতিহাস এসব কারণে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিস পরিমাপ করার নিয়মঃ

ডায়াবেটিস বিভিন্নভাবে করা যাবে পরিমাপ করা যায়। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ডায়াবেটিস পরিমাপ করা যায় বা পরীক্ষা করা যায় পরীক্ষার প্রস্রাব পরীক্ষার মাধ্যমে ডায়াবেটিস মাপা যায়। এখন অনেক উন্নত টেস্ট বের হয়েছে তার মাধ্যমে বুঝা যায় ডায়াবেটিস কত হলে নরমাল বা সুগার লেভেল কত হলে ডায়াবেটিস হয়। এসব তথ্য পাওয়া যায় পরিমাপ করার মাধ্যমে।

টাইপ দ্বারা লক্ষ্যমাত্রা জেগে উঠার পর খাবারের আগে খাবারের ২ঘণ্টা পরে 
অডায়াবেটিক 4.0-5.9 mmol/ L  4.0-5.9 mmol/L  7.8 mmol/L এর নিচে
টাইপ ২ 5-7 mmol/L  4-7 mmol/L  8.5 mmol/L এর নিচে 
টাইপ ১ 5-7 mmol/L  4-7 mmol/L  5-9 mmol/L  
টাইপ ১ শিশু 4-7 mmol 4-7 mmol  5-9 mmol

সুস্থ লোকের শর্করার মাত্রা খালি পেট 4.0 থেকে 5.4 mmol/L (72.99) mg/dL
আর খাওয়ার ২ঘণ্টা পর 7.8 mmol/L (140 mg/dL) যদি 140 mg /dL এর বেশি হয় তাহলে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নিতে হবে।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রোজা রাখার পর 80 – 130 mg/dL
খাওয়ার ২ঘণ্টা পর 180 mg /dL এর কম বিবেচনা করা হয়।

 

ডায়াবেটিস মাপার মেশিনের দাম কত? কোথায় পাওয়া যায়?

ডায়াবেটিস মাপার মেশিনের দাম ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা দামের মধ্যে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পেয়ে যাবেন। ডায়াবেটিস মাপার মেশিন এখন প্রায় সকল ধরনের ফার্মেসি বা সার্জিক্যাল দোকানগুলোতে পাওয়া যায় দাম ও সাধ্যের মধ্যে। তাছাড়া অনলাইনে কিনতে পারেন আপনি যদি দারাজ অনলাইন শপিং এ সার্চ করেন এর চেয়েও কম দামে পেয়ে যেতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি আরো যাচাই-বাছাই করে নিতে চান সেক্ষেত্রে খুঁজতে পারেন অন্যান্য বাংলাদেশি ই-কমার্স ওয়েবসাইট যেমন বিডি শপ, প্রিয়শপ, বিডি স্টল, আজকের ডিল ইত্যাদি।

 

ডায়াবেটিস কমানোর উপায়

আমরা যারা শারীরিক পরিশ্রম কম করে থাকি বিশেষ করে কর্পোরেট জব হোল্ডাররা দুশ্চিন্তায় থাকি এই না বুঝি কোন ভুল অভ্যাসের কারণে ডায়াবেটিস না হয়ে যায়। আর একবার যদি ডায়াবেটিস হয়ে যায় তাহলে তো চিন্তার শেষ নেই মাথায় সবসময় তখন ঘুরপাক খেতে থাকে ডায়াবেটিস কমানোর উপায় কি? তখন মনে অনেক প্রশ্ন জাগে, ডায়াবেটিস হলে কি খাওয়া উচিত? ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কি বা এর প্রাকৃতিক চিকিৎসা কি? ডায়াবেটিস রোগীদের কতক্ষণ ব্যায়াম করা উচিত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিতে আমাদের আজকের আয়োজন ডায়াবেটিস কমানোর উপায় কি আপনার জীবন ধারা পরিবর্তন করা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক চিকিৎসা বা প্রতিরোধের দিকে একটি পদক্ষেপ হতে পারে। তাই অবশ্যই আপনার প্রথম কাজ হবে আপনার লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করা।

চিনি পরিহার করুন

আপনার খাদ্য তালিকা থেকে চিনি বাদ দিতে হবে কারণ চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া ব্যক্তিদের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকিতে ফেলতে পারে বা ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিসের মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যেতে পারে কারন আপনার শরীর দ্রুত এই খাবারগুলি কে ছোট ছোট চিনির অনুতে ভেঙে দেয় যা আপনার রক্তের প্রবাহে শোষিত হয় এজন্য অবশ্যই তিনি পরিহার করতে হবে।

অতিরিক্ত ওজন কমানো

ডায়াবেটিস কমানোর আরেকটি অন্যতম উপায় হলো অতিরিক্ত ওজন কমানো। ওজন কমানো ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক কম করে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন কম হয় এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক কমে যায়। ওজন কমানোর ফলে শুধু ডায়াবেটিসের সমস্যা দূর হয় না এর পাশাপাশি অনেক রোগের সমস্যা দূর হয় বা ঝুঁকি কমে যায়। এজন্য প্রত্যেকটি মানুষের ওজন স্বাভাবিক রাখা উচিত।

পর্যাপ্ত পানি পান করুন

ডায়াবেটিসের প্রাকৃতিক চিকিৎসা হিসেবে আপনার খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে খাবার পানি যোগ করুন। কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের ড্রিংকস বা ফলের জুস ভালো পানীয় নয় বরং পানি খাওয়া উপকার প্রদান করতে পারে গবেষণায় বলেছেন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পানে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ হয় এবং ইনসুলিনের মাত্রা হ্রাস পায়। এজন্য ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি রাখতে হবে।

উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাদ্য গ্রহণ

উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার স্বাস্থ্য এবং ওজন পরিচালনার জন্য খুবই উপকারী। উচ্চমানের ফাইবার যুক্ত খাদ্য উপাদান রয়েছে যেমন আপেল, কমলা, ব্লু বেরি জাতীয় ফল এবং অনেক সবজি রয়েছে। ফাইবার যুক্ত খাদ্য গ্রহণে রক্তের শর্করা এবং ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক কম করে।

পরিমিত খাদ্য গ্রহণ

প্রত্যেকটি মানুষের নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার খাওয়া উচিত। বিশেষ করে আপনার যদি ডায়াবেটিস ওজ কিংবা অতিরিক্ত ওজন থাকে।বেশি খাবার খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে থাকা লোকদের রক্তে শর্করা এবং ইনসুলিনের মাত্রা অনেক বেড়ে যায়। ডায়াবেটিস কমাতে আপনার ডায়েটে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার রাখুন। নির্দিষ্ট পরিমান খাবার গ্রহণে অতিরিক্ত ওজন এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

ধূমপান ত্যাগ করুন

ধূমপান হূদরোগ, ফুসফুস, পাচনতন্ত্রের ক্যান্সারসহ অনেক রোগের কারণ। এছাড়াও টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগীদের মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হয় এবং ডায়াবেটিসের ঝুকি 40% থেকে 61% বৃদ্ধি করে। এজন্য ডায়াবেটিস কমাতে অবশ্যই ধূমপান ত্যাগ করতে হবে।

কম কার্বোহইড্রেড অনুসরণ করুন

একটি কেটোজেনিক বা খুব কম কার্ব ডায়েট অনুসরণ করা আপনাকে ডায়াবেটিস এড়াতে সাহায্য করতে পারে। যদিও খাওয়ার বেশকিছু উপায় রয়েছে যা ওজন এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব ব্যক্তিরা কম চর্বিযুক্ত বা কার্ব ডায়েট গ্রহণ করে তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ এবং ইনসুলিনের মাত্রা অনেক কম হয়। এজন্য অবশ্যই কম কার্ব ডায়েট অনুসরণ করা উচিত। একটি সুস্থ সবল দেহের জন্য প্রতিটি ব্যক্তির কম কার্ব ডায়েট অনুসরণ করা উচিত। কারণ এতে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ

উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবার আপনার শরীর দ্রুত হজম করতে পারে না। এজন্য ফাইবার যুক্ত খাবার আপনাকে পরিপূর্ণ বোধ করতে পারে যা ক্ষুধার পরিমাণ অনেক কম করে। এজন্য ওজন কমাতে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। ফাইবারের ভালো উৎস শস্য জাতীয় খাবার গুলোতে রয়েছে মটরশুটি, মসুর ডাল,ওটমিল, বাদাম এবং কিছু ফলের মধ্যে রয়েছে আপেল, কমলা, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি এবং সবজিতে রয়েছে। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে অবশ্যই খাবার খেতে হবে ফাইবারযুক্ত খাবার খেতে হবে। ফাইবার যুক্ত খাবার গ্রহন করলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও মুক্তি পেতে পারেন

ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার গ্রহণ

রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য ভিটামিন ডি খুব গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণায় দেখা গেছে যাদের শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। এজন্য ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। এতে আপনার শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব পূরণ হবে। ভিটামিন ডি শুধু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় না বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

প্রক্রিয়াজাত খাবার কমাতে হবে

আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য আপনি প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া একেবারে কমিয়ে দিতে হবে। কারণ প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে হূদরোগ, স্থূলতা, ডায়াবেটিস সহ বিভিন্ন বড় ধরনের রোগ সৃষ্টি করে। এজন্য প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া যাবেনা। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে প্রক্রিয়াজাত খাবার খুবই কম পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে।

প্রাকৃতিক ঔষধ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ এবং ঝুঁকি কমাতে প্রাকৃতিক উপাদানের ওষুধ খেতে পারেন ডায়াবেটিস কমাতে করলা, নিম টক জাতীয় খাবার আমলকি, কালোজাম, অ্যালোভেরা, মেথি, দারুচিনি, তিসি, তুলসী আপনার খাদ্য তালিকায় এসব যোগ করতে পারেন। এসব উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং ইনসুলিন উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

ব্যায়াম

আপনি যদি সুস্থ জীবনযাপন করতে চান তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন সকালে 30 মিনিট অথবা 1 ঘন্টা হাঁটতে পারেন এবং পাশাপাশি ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ায় যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।প্রতিদিন ব্যায়াম করার ফলে অতিরিক্ত ওজন এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তবে নাস্তার আগে ব্যায়াম করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *